রংপুর প্রতিনিধি:করোনা ভাইরাসের কারণে সবধরণের ব্যবসা বন্ধ থাকায় ক্ষতির মুখে পড়েছে রংপুরের খামারীরা। দুধ বিক্রি করতে না পারায় বিপাকে পড়েছেন ব্যবসায়ীরা। তবে প্রণোদনার ঘোষণায় কিছুটা স্বস্তি ফিরলেও জরুরি অনুদান চায় দুগ্ধ খামারীরা। আপস…
রংপুরে ছোট বড় মিলিয়ে দুগ্ধ খামারের সংখ্যা সাড়ে চার হাজার। আর প্রতিদিন উৎপাদিত দুধের পরিমান প্রায় সাত লাখ লিটার। এর নব্বই ভাগ বিক্রি হয় হোটেল, চায়ের দোকান, বেকারী, বাসা-বাড়ি আর মিষ্টির দোকানে। বাকি দুধ প্রক্রিয়াজাতকারী প্রতিষ্ঠান রংপুর ডেইরী, প্রাণ, আড়ং ও মিল্ক ভিটা। আপস…
কিন্তু অঘোষিত লকডাউনের কারণে এসব ব্যবসা প্রতিষ্ঠান বন্ধ থাকায় বিক্রি হচ্ছে না বিপুল পরিমান দুধ। এতে লোকসানে পড়েছে খামারীরা।
সট : মুইব ইবনে ফেরদৌস/সহ সভাপতি,রংপুর ডেইরী ফারমার্স এসোসিয়েশন । সট : এস এম আসিফুল ইসলাম/সাধারন সম্পাদক, রংপুর ডেইরী ফারমার্স এসোসিয়েশন ।
এদিকে খামার টিকিয়ে রাখতে দ্রুত অনুদান দেয়ার দাবি রংপুর ডেইরী ফারমার্স এসোসিয়েশন সভাপতির। সট : লতিফুর রহমান ,সভাপতি, রংপুর ডেইরী ফারমার্স এসোসিয়েশন। আর লোকসান কমাতে বিভিন্ন পরামর্শ দিচ্ছে প্রাণিসম্পদ অধিদপ্তরের। সট : শাহাজালাল খন্দকার/জেলা প্রানিসম্পদ কর্মকর্তা, রংপুর।
এসব খামার টিকিয়ে রাখতে সরকারি প্রণোদনা ঘোষণার পর সরকার দ্রুত কার্যকর পদক্ষেপ নেবে এমনটাই আশা খামারীদের। ভয়েস টিভি,নিউজডেস্ক।