41
কুড়িগ্রামে শৈত্যপ্রবাহের কারণে জনজীবনে স্থবিরতা নেমে এসেছে। ঘনকুয়াশা আর হিম ঠান্ডা হাওয়ায় ছিন্নমূল খেটে খাওয়া মানুষ পড়েছে চরম বিপাকে।
ভোর থেকেই দুপুর পর্যন্ত সূর্যের দেখা মিলছে না। ঘন কুয়াশার চাদরে ঢাকা পড়ে থাকছে চারদিক। টিপটিপ বৃষ্টির মতো পড়ছে কুয়াশার ফোটা।
১৬ ডিসেম্বর বুধবার সকালে কুড়িগ্রামে সর্বনিম্ন তাপমাত্রা রেকর্ড করা হয়েছে ১৩ ডিগ্রি সেলসিয়াস। ঘনকুয়াশায় যানচলাচলে বিঘ্নতা সৃষ্টি করছে।
এমন পরিস্থিতিতে জেলা প্রশাসক মোহাম্মদ রেজাউল করিম জানিয়েছেন, করোনা ও শীত মোকাবেলার জন্যে সার্বিক প্রস্তুতি নেয়া হয়েছে। কর্মহীনদের জন্য ১০ হাজার প্যাকেট খাদ্য শষ্য পেয়েছি। এছাড়াও শীত নিবারণে প্রতিটি উপজেলায় সাত লক্ষ টাকা করে বরাদ্দ এসেছে।
ভয়েসটিভি/এএস