জাতির জনক বঙ্গবন্ধু শেখ মুজিবুর রহমানের জ্যেষ্ঠপুত্র মুক্তিযোদ্ধা শহীদ ক্যাপ্টেন শেখ কামালের জন্মবার্ষিকী এখন থেকে প্রতিবছর সরকারিভাবে উদযাপনের সিদ্ধান্ত নেয়া হয়েছে। ৩১ আগস্ট সোমবার প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনার সভাপতিত্বে ভার্চ্যুয়াল মন্ত্রিসভায় প্রতিবছর ৫ আগস্ট ‘শহীদ ক্যাপ্টেন শেখ কামাল’ র জন্মবার্ষিকী উদযাপন প্রস্তাব অনুমোদন দেয়া হয়।
বৈঠক শেষে সচিবালয়ে প্রেস ব্রিফিংয়ে মন্ত্রিপরিষদ সচিব খন্দকার আনোয়ারুল ইসলাম এ তথ্য জানান। সেই সাথে মন্ত্রিসভায় আলাপ-আলোচনার মাধ্যমে দিবসটিকে ‘ক’ শ্রেণির দিবস হিসেবে গ্রহণ করেছে বলেও জানান খন্দকার আনোয়ারুল ইসলাম।
তিনি বলেন, শেখ কামাল বাংলাদেশের আধুনিক ক্রীড়া ও সংস্কৃতি আন্দোলনের অন্যতম পথিকৃৎ ছিলেন। এ বছর ৫ আগস্ট তার জন্মবার্ষিকী প্রথমবারের মতো যুব ও ক্রীড়া মন্ত্রণালয়ের পক্ষ থেকে সরকারিভাবে উদযাপন করা হয়। প্রধানমন্ত্রীসহ অনেক গণ্যমান্য ব্যক্তিরা এ অনুষ্ঠানে উপস্থিত ছিলেন।
মন্ত্রিপরিষদ সচিব বলেন, ভার্চুয়ালি আলোচনা সভা ও দোয়া মাহফিল ছাড়াও তারা ক্রীড়া সংগঠকদের অনুদানও প্রদান করেছে। এরই পরিপ্রেক্ষিতে যুব ও ক্রীড়া মন্ত্রণালয় প্রতি বছর ৫ আগস্ট শেখ কামালের জন্মবার্ষিকী সরকারিভাবে উদযাপনের লক্ষ্যে একটা প্রস্তাব নিয়ে এসেছেন।
এ জন্য তারা আন্তঃমন্ত্রণালয় সভাসহ অন্যান্য স্টেক হোল্ডারদের সঙ্গে আলাপ-আলোচনা করে এটা নিয়ে এসেছেন। পরে জন্মবার্ষিকী উদযাপন এবং দিবসটিকে মন্ত্রিপরিষদ বিভাগের জারি করা এ বিষয়ক পরিপত্রের ‘ক’ ক্রমিকে অন্তর্ভুক্তকরণের প্রস্তাব অনুমোদন দিয়েছে মন্ত্রিসভা।
ভয়েস টিভি/টিআর