বাংলাদেশের বিমান বাহিনীতে যুক্ত হলো চীনের তৈরি নতুন সাতটি কে-এইট-ডব্লিউ বিমান। প্রশিক্ষণের পাশাপাশি অপারেশনাল কার্যক্রম পরিচালনা করা যাবে এসব বিমানে। সংশ্লিষ্ট কর্মকর্তারা বলছেন, প্রশিক্ষণ ব্যবস্থার উন্নয়নের পাশাপাশি বাহিনীর সক্ষমতাও বাড়াবে এই বিমান।
এই প্রশিক্ষণ বিমানগুলো ১৫ অক্টোবর বৃহস্পতিবার দেশে আনা হয়। চীনের দেহং মাংসি থেকে বাংলাদেশের বিমান বাহিনীর নিজস্ব বৈমানিকরা সরাসরি সফল ফেরি ফ্লাইটের মাধ্যমে চট্টগ্রামের বিমান বাহিনীর ঘাঁটি জহুরুল হকে অবতরণ করে।
ওভারসিজ এয়ার অপারেশনস ডিরেক্টরেট পরিচালক এ এফ এম শামিমুল ইসলাম বলেন, ২০৩০ সালে আমাদের যে ফোর্সেস গোল আছে, সেটার ধারাবাহিকতায় এই সাতটি বিমান সংযুক্তি করা হয়েছে।
বিমান নিয়ে আসার মিশনের নেতৃত্বে ছিলেন গ্রুপ ক্যাপ্টেন এ কে এম আব্দুর রাজ্জাক। তার নেতৃত্বেই বাংলাদেশের বিমান বাহিনীর চৌকস পাইলটরা দুই ঘণ্টায় চীনের দেহং মাংসি থেকে উড্ডয়ন করে মিয়ানমারের ওপর দিয়ে চট্টগ্রামে পৌঁছায়।
এই কর্মকর্তা আরও জানান, প্রশিক্ষণের পাশাপাশি অপারেশনাল কার্যক্রম পরিচালনা করা যাবে এই বিমানে।
বিমান বাহিনীতে কে-এইট ডব্লিউ ছাড়াও রয়েছে মিগ-টুয়েন্টি নাইন, ইয়াক ওয়ান থ্রি জিরোসহ অত্যাধুনিক সব বিমান।
আরও পড়ুন: ‘খিচুড়ি রান্নার’ জন্য প্রশিক্ষণের কোনো বিকল্প নেই
ভয়েস টিভি/এসএফ