আজ ৯ অক্টোবর ২৫তম বিশ্ব ডিম দিবস। আমিষের চাহিদা পূরণ, স্বাস্থ্যবান ও মেধাবী জাতি গঠন, সর্বোপরি ডিমের গুণাগুণ সম্পর্কে জনসচেতনতা বাড়াতে ১৯৯৬ সাল থেকে বিশ্বজুড়ে পালিত হয়ে আসছে দিবসটি।
‘প্রতিদিন ডিম খাই, রোগ প্রতিরোধ ক্ষমতা বাড়াই’ বাংলাদেশে এবার এই স্লোগানে দিবসটি যৌথভাবে পালন করছে প্রাণিসম্পদ অধিদপ্তর, বাংলাদেশ পোলট্রি ইন্ডাস্ট্রিজ সেন্ট্রাল কাউন্সিল এবং ওয়ার্ল্ড’স পোলট্রি সায়েন্স অ্যাসোসিয়েশন-বাংলাদেশ।
অস্ট্রিয়ার রাজধানী ভিয়েনায় অক্টোবর মাসের দ্বিতীয় শুক্রবার প্রথম বিশ্ব ডিম দিবসের আয়োজন করা হয়। ডিমের গুণাগুণ সম্পর্কে জনসচেতনতা বাড়াতে বর্তমানে বিশ্বের ৪০ দেশে পালিত হয় দিবসটি।
পুষ্টিবিদরা জানান, ডিমে রয়েছে উচ্চমাত্রার প্রোটিন। পরিবারের প্রোটিনের চাহিদা পূরণে ডিমের বিকল্প নেই। প্রতিদিনের খাদ্য তালিকায় একটি ডিম রাখা উচিত।
বাংলাদেশ কৃষি বিশ্ববিদ্যালয়ের পোলট্রি সায়েন্স বিভাগের অধ্যাপক ড. ইলিয়াস হোসেন বলেন, প্রতিদিন একজন মানুষকে অন্তত একটি করে ডিম খাওয়া উচিত।
করোনা মহামারির কারণে এবার ডিম দিবসের র্যালি ও জনসম্পৃক্ততামূলক সব ধরনের কর্মসূচি বাদ দেওয়া হয়েছে। তবে সামাজিক দূরত্ব বজায় রেখে দেশের ৫০টি স্পটে আজ ডিম বিতরণ করা হবে। এর মধ্যে ৩০টি বস্তি ও নিম্ন আয়ের মানুষ বসবাস করে এমন এলাকা ও ২০টি এতিমখানা। এ ছাড়া শুক্রবার সকাল ১০টায় একটি ভার্চুয়াল বৈঠকের আয়োজন করা হয়েছে। সেখানে এ খাতের ব্যবসায়ী ও বিশিষ্টজন বক্তব্য দেবেন। অনুষ্ঠানে প্রধান অতিথি থাকবেন মৎস্য ও প্রাণিসম্পদ মন্ত্রী শ ম রেজাউল করিম।
আরও পড়ুন: আজ বিশ্ব মুরগি দিবস
ভয়েস টিভি/এসএফ